ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান হেলথ এর মতে, প্রায় ১৫% ডায়াবেটিস রোগী ডায়াবেটিক ফুট আলসারেশন সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাদের মধ্যে প্রায় ৬% রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় এবং ১৪% থেকে ২৪% রোগীর ক্ষেত্রে এম্পুটেশন বা পা কেটে ফেলার প্রয়োজন হয়।ডায়াবেটিক ফুট আলসারেশন হলো ডায়াবেটিসের একটি গুরুতর জটিলতা। যারা দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাদের শরীরের নিচের অংশ বিশেষ করে পায়ের দিকে ফোলাভাব দেখা দেয়। অতিরিক্ত চাপের কারণে একসময় পা ফেটে যায় এবং তা একসময় ঘায়ে পরিণত হয়। এই ফুট আলসার সাধারণত রক্ত চলাচল কমিয়ে দেয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সংক্রমণ ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ গুরুতর হয়ে পা কেটে ফেলার মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস কি?
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস প্রতিরোধ
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস জটিলতা
১) ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করা।
২) নিয়মিত ড্রেসিং করা।
৩) বি-ব্রিডমেন্ট বা মরা চামড়া তুলে ক্ষত জায়গা পরিষ্কার রাখা।
৪) রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা।
৫) অফ লোডিং বা পায়ের দিকে চাপ কমানো যেমনঃ নরম ও পাতলা কাপড় পরা নরম জুতা ব্যবহার করা।
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস প্রতিরোধ
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস জটিলতা
১) ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করা।
২) নিয়মিত ড্রেসিং করা।
৩) বি-ব্রিডমেন্ট বা মরা চামড়া তুলে ক্ষত জায়গা পরিষ্কার রাখা।
৪) রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা।
৫) অফ লোডিং বা পায়ের দিকে চাপ কমানো যেমনঃ নরম ও পাতলা কাপড় পরা নরম জুতা ব্যবহার করা।
বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি