গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়? কত হলে নরমাল

  • Home
  • Diabetes
  • গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়? কত হলে নরমাল
গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়? কত হলে নরমাল

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়? এই প্রশ্নটি অনেক গর্ভবতী মায়ের মনে ঘুরপাক খায়। আসলে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এটির যথাযথ ব্যবস্থাপনা মায়ের ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কেন হয়?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কেন হয়?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হওয়ার প্রধান কারণ হলো ইনসুলিনের উৎপাদন কমে যাওয়া বা ইনসুলিন প্রতিরোধের বৃদ্ধি, যার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। কিছু নির্দিষ্ট কারণ গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন অতিরিক্ত ওজন, পূর্বে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস থাকার ইতিহাস, টাইপ 2 ডায়াবেটিসের পারিবারিক ইতিহাস, থাইরয়েডের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), এবং উচ্চ কোলেস্টেরল লেভেল। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নির্ণয়ের জন্য ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট (OGTT) করা হয়, যেখানে রক্ত পরীক্ষা করার আগে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা উপবাস থাকতে হয়। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের ফলে শিশুর আকার স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হতে পারে, যা প্রসবের সময় জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এসব ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং কত থাকা উচিত?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং কত থাকা উচিত?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা মা এবং সন্তানের সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে রাখা প্রয়োজন। খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৪.৫ থেকে ৫.৫ মিলিমোল/লিটার এবং খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে এই মাত্রা ৫ থেকে ৬ মিলিমোল/লিটারের মধ্যে থাকা উচিত। এর বেশি বা কম হলে মা এবং অনাগত শিশুর জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে।

ডায়াবেটিসের মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া (ইনসুলিন প্রতিরোধ) এবং পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি না হওয়া। এ ছাড়া অতিরিক্ত ওজন, পূর্বে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকা, এবং পরিবারে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ইতিহাস থাকলে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা না গেলে মায়ের উচ্চ রক্তচাপ, গর্ভপাত বা অপরিণত সন্তানের জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে।

অধ্যাপক মাহাতাবের মতে, গর্ভকালীন সময়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ডায়েট মেনে চলা, প্রয়োজন হলে ইনসুলিন ব্যবহার করা উচিত। নিয়মিত শরীরচর্চা এবং সুষম খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমেও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। চিকিৎসকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং সঠিক পরিকল্পনা মেনে চললে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানো সম্ভব এবং মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করা যায়।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়?

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা যা মা এবং গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। গর্ভকালীন সময়ে শরীরে বিভিন্ন হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে ইনসুলিন কার্যকারিতা কমে যেতে পারে, যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে মা ও শিশুর জন্য সুস্থ একটি গর্ভকাল নিশ্চিত করা সম্ভব। সাধারণত, গর্ভাবস্থায় ফাস্টিং ব্লাড সুগার যদি ৯৫ mg/dL-এর বেশি হয় বা খাবারের এক ঘণ্টা পর ১৪০ mg/dL-এর বেশি হয়, তবে ডায়েট নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন হয় এবং ব্যায়াম করেও যদি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না হয়, তখন ইনসুলিন থেরাপি প্রয়োজন হতে পারে। ইনসুলিন গ্রহণের মাধ্যমে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত এবং নিরাপদভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, যা জটিলতাগুলি এড়াতে সাহায্য করে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে প্রসবের সময় জটিলতা, শিশুর জন্মের সময় ওজন বৃদ্ধি (ম্যাক্রোসোমিয়া), বা জন্মের পরে শিশুর হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই ডাক্তাররা ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে থাকেন এবং প্রয়োজন হলে ইনসুলিন দেওয়ার পরামর্শ দেন। এটি পুরোপুরি নিরাপদ এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে, ইনসুলিন নেওয়ার আগে সঠিক ডোজ এবং সময়সূচি জানতে হলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস পরিচালনার সময় মানসিক চাপ এড়ানো এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত চেকআপ, পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ, ব্যায়াম, এবং প্রয়োজনে ইনসুলিন গ্রহণের মাধ্যমে এই অবস্থাকে সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এটি শুধু মায়ের জন্য নয়, ভবিষ্যৎ শিশুর সুস্থ জীবন নিশ্চিত করতেও সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস পরীক্ষা

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস পরীক্ষা

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নির্ণয় করতে সাধারণত ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট (OGTT) করা হয়। এই পরীক্ষা সাধারণত গর্ভাবস্থার ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে করা হয়। তবে যদি আগে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকলে, গর্ভাবস্থার শুরুতেই এই পরীক্ষা করা হতে পারে।

রক্তে শর্করার স্বাভাবিক মাত্রা (গর্ভাবস্থায়)

  • খাবারের আগে: ৯৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার (mg/dL) বা তার কম
  • খাবারের ১ ঘণ্টা পর: ১৪০ mg/dL বা তার কম
  • খাবারের ২ ঘণ্টা পর: ১২০ mg/dL বা তার কম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য:

  • সঠিক পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট খাওয়া
  • স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নেওয়া
  • মিষ্টি এবং মিষ্টান্ন এড়িয়ে চলা

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নির্ণয়ের বিশেষ মানদণ্ড

কারপেন্টার এবং কস্টান পদ্ধতি অনুযায়ী ১০০ গ্রাম গ্লুকোজ দিয়ে OGTT পরীক্ষার নির্ধারিত মাত্রা:

  • উপবাস: ৯৫ mg/dL
  • ১ ঘণ্টা পর: ১৮০ mg/dL

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করলে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমে যায়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করে এটি সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। নিচে কিছু কার্যকর উপায় উল্লেখ করা হলো:

স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন

  • প্রচুর পরিমাণে পুরো ফল ও সবজি খান।
  • চর্বিহীন প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বি মাঝারি পরিমাণে গ্রহণ করুন।
  • গোটা শস্য যেমন রুটি, সিরিয়াল, পাস্তা, ভাত এবং স্টার্চি সবজি (যেমন ভুট্টা ও মটর) পরিমিত পরিমাণে খান।
  • প্রতিদিন ১০ গ্রাম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • চিনি ও মিষ্টি খাবার যেমন কোমল পানীয়, ফলের রস, পেস্ট্রি ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন

  • গর্ভবতী মায়েরা হালকা হাঁটাহাঁটি করতে পারেন, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • ব্যায়াম শুরু করার আগে নিশ্চিত করুন যে এটি নিরাপদ।

ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন

  • যদি গর্ভধারণের আগে থেকে ডায়াবেটিস থাকে, চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ পরিবর্তন করে ইনসুলিন শুরু করতে হতে পারে।
  • প্রয়োজনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে মেটফর্মিন বা ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে পারেন।
  • সুস্থ জীবনধারা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডাক্তারের নিয়মিত পরামর্শ নিন এবং রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে আপনার নিজের এবং আপনার গর্ভের শিশুর সুস্থতার জন্য রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য কিছু খাবার এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে শরীর এমনিতেই নানা পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায়, তাই খাবারের ক্ষেত্রে একটু বেশি যত্নশীল হওয়া দরকার। নিচে এমন কিছু খাবারের তালিকা দেওয়া হলো যা এড়িয়ে চলা ভালো:

মিষ্টি জাতীয় খাবার

কেক, কুকিজ, ক্যান্ডি, পেস্ট্রি এবং আইসক্রিমের মতো খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। এগুলো যতই লোভনীয় হোক না কেন, আপনার এবং আপনার শিশুর জন্য এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ।

মিষ্টি পানীয়

কোমল পানীয়, ফ্রুট জুস (যাতে অতিরিক্ত চিনি মেশানো থাকে) এবং এনার্জি ড্রিঙ্ক এড়িয়ে চলুন। এগুলো শুধু রক্তে শর্করা বাড়ায় না, বরং কোনো পুষ্টিগুণও দেয় না।

সাদা শর্করা

সাদা রুটি, মিষ্টি সিরিয়াল, মিষ্টি পাস্তা, এবং অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত শর্করাযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এগুলো শরীরে দ্রুত গ্লুকোজ তৈরি করে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার

প্যাকেটজাত খাবার, যেমন চিপস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস, এবং ফাস্ট ফুড রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি যোগ করে।

অতিরিক্ত স্টার্চযুক্ত খাবার

স্টার্চযুক্ত খাবার, যেমন অতিরিক্ত মাড়যুক্ত ভাত বা আলু, নিয়ন্ত্রণে রেখে খাওয়া উচিত।

ডায়াবিটে চিকিৎসা কেন নিবেন?

আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি ডায়াবেটিসের বিভিন্ন জটিলতা যেমন নার্ভের ব্যথা ও দুর্বলতা, কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিক ফুট এবং রক্ত সঞ্চালনজনিত সমস্যার নিরাময়ে কার্যকর। এই পদ্ধতিতে ওজন থেরাপি (ওজন গ্যাসের ব্যবহার), আকুপাংচার, ডায়াবেটিক ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক এনার্জি, পালস ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড থেরাপি এবং থেরাপিউটিক ব্যায়াম প্রোগ্রামের সমন্বয় রয়েছে। এসব পদ্ধতি একত্রে কাজ করে ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা কমিয়ে রোগীদের সুস্থ, স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনে ফিরে আসতে সহায়তা করে।

বিস্তারিত জানুন: ডায়াবেটিস হলে কি কি সবজি এবং ফল খাওয়া যাবে না জেনে নিন!!

সাধারণ জিজ্ঞাসা

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দুধ একটি চমৎকার খাবার। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা খুব বেশি বাড়ায় না, তবে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। বিশেষ করে, ব্যায়ামের আগে এক গ্লাস দুধ পান করলে বিপাকীয় কার্যক্রম বাড়ে, পেশীর সক্রিয়তা উন্নত হয় এবং অতিরিক্ত ব্যায়ামের সময় হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদের জন্য HbA1c মাত্রার স্বাভাবিক পরিসীমা 4% থেকে 5.6%। যদি আপনার HbA1c মাত্রা 5.7% থেকে 6.4% এর মধ্যে থাকে, তবে তা প্রি-ডায়াবেটিস নির্দেশ করে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। HbA1c মাত্রা যদি 6.5% বা তার বেশি হয়, তাহলে এটি নির্দেশ করে যে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।

img

Dr. Saiful Islam, PT, is a Consultant Physiotherapist with expertise in Orthopedics. He holds a BPT from Dhaka University, an MPT, and a Postgraduate Certification in Acupuncture from India, with specialized training in Ozone Therapy.

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *